হযরত আদম (আঃ) ও হাওয়া এর পৃথিবীতে অবতরণ-২য় পর্ব

তাই তিনি দুহাত তুলে বললেন, হে প্রভু! তোমার নামের সাথে মোহাম্মাদ রাসুলুল্লাহ লেখা যে নামটি দেখছি, সে নামের বরকতে তুমি আমার অপরাধ ক্ষমা কর। এ কথা বলার সঙ্গে সঙ্গে হযরত জিব্রাইল (আঃ) সেখানে হাজির হয়ে হযরত আদম (আঃ)-কে বললেন, এবার আপনি যে নামের বরাত দিয়ে আল্লাহ্‌র দরবারে ক্ষমা প্রার্থনা করেছেন তাতে আপনার জীবনের সব গুনাহ … বিস্তারিত পড়ুন

ইবলিসের অহংকার

হযরত আদম (আঃ) -এর নামাজ শেষ হবার পরে তাঁর জন্য সেখানে মণিমুক্তা, স্বর্ণ-রৌপ্য দ্বারা আবৃত অতি সুন্দর একখানি সিংহাসন আনায়ন করা হল এবং সেখানে তাকে বসতে বলা হল । হযরত আদম (আঃ) সেখানে বসলেন । অতপর আল্লাহ তায়ালা উপস্থিত সব ফেরেস্তাকে হুকুম দিলেন, তোমরা হযরত আদম (আঃ) সম্মান প্রদর্শনের লক্ষে সেজদা কর । আল্লাহ তায়ালা … বিস্তারিত পড়ুন

হযরত ইব্রাহীম (আঃ) –এর জন্ম-১ম পর্ব

নমরুদ সতর্ক প্রহরার মাধ্যমে দেশের অগনিত শিশু সন্তানকে হত্যা করে চলল। এভাবে দীর্ঘ নয় মাস অতিবাহিত হল। ওদিকে হযরত ইব্রাহীম (আঃ) –এর মাতার প্রসব বেদনা উঠার উপক্রম হল। তখন তিনি নমরুদের সৈন্যদের ভয়ে একটি মাঠ অতিক্রম করে এক পার্বত্য এলাকায় এক সুড়ঙ্গের মধ্যে ঢুকে পড়লেন। সেখানে পৌঁছে তার প্রসব বেদনা আরম্ভ হয়। আল্লাহ তা’য়ালার খাস … বিস্তারিত পড়ুন

হযরত ইব্রাহীম (আঃ) –এর জন্মের পূর্ব ঘটনা-শেষ পর্ব

জ্যোতিষীর কথা শুনে নমরুদ খুব বিচলিত হয়ে পড়ল। জ্যোতিষীদেরকে নমরুদ জিজ্ঞেস করল এর প্রতিকার কি আছে? জ্যোতিষীরা বলল, জাহাপনা এর প্রতিকার আপনি ভালো জানেন। আমরা প্রতিকারের কোন পথ দেখছি না। তখন নমরুদ বলল, এখনই রাজ্যময় ঘোষণা করে দাও আজ থেকে এক সপ্তাহ কোন মানুষ যেন স্ত্রী সহবাস না করে। এ আদেরশ অমান্যকারীকে চরম শাস্তি দেয়া … বিস্তারিত পড়ুন

হযরত ইব্রাহীম (আঃ) –এর জন্মের পূর্ব ঘটনা-১ম পর্ব

খ্রিস্টপূর্ব ২১৬০ সালে ইরাকের অন্তর্গত ব্যাবিলবের উরু নামক স্থানে হযরত ইব্রাহীম (আঃ) জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতার নাম তারিক। চাচার নাম ছিল আজর। তখনকার অর্ধবিশ্বের অধিপতি রাজা নমরুদের একজন মন্ত্রী ছিল আজর। রাজ্যের সর্বত্র এক বিশেষ সুনাম, সুখ্যাতি ছিল মন্ত্রী আজরের। মন্ত্রীদের সকলেই ছিল মূর্তি পূজার ভক্ত। মধ্য বয়সে নমরুদ যখন খোদায়ী দাবি করে তখন তারা … বিস্তারিত পড়ুন

হযরত ইদ্রীস (আঃ) এর কৌশলে বেহেস্তে গমনের ঘটনা-শেষ পর্ব

হযরত ইদ্রীস আঃ বললেন, আমি আপনার সাথে এই শর্তে ভ্রাতৃত্ব স্থাপন করতে পারি যে, আপনি আমাকে একবার মৃত্যুর অবস্থাটা উপভোগ করাবেন। তা হলে মৃত্যুর ভয়ে আমি বেশী বেশী করে মহান আল্লাহর ইবাদতে মগ্ন হতে পারতাম। হযরত আজরাঈল আঃ  বললেন, আল্লাহর অনুমতি ছাড়া একাজ করা আমার পক্ষে সম্ভব নয়। যেহেতু এখন আপনার মৃত্যুর সময় উপস্থিত হয়নি। … বিস্তারিত পড়ুন

হযরত ইদ্রীস (আঃ) এর কৌশলে বেহেস্তে গমনের ঘটনা-প্রথম পর্ব

আল্লাহ পাক হযরত ইদ্রীস (আঃ) এর প্রতি অহী অবতীর্ণ করেছেন যে,”হে ইদ্রীস! সমস্ত দুনিয়াবাসী প্রতিদিন যে পরিমান নেক আমল করে আমি প্রতিদিন আপনাকে সে পরিমাণ সওয়াব দান করি। যতদিন আপনি দুনিয়ায় বেচেঁ আছেন। এ ওহী প্রাপ্ত হওয়ার পর তাঁর অন্তরে এ আকাংক্ষা  জন্মিল তিনি যত বেশীদিন দুনিয়াতে বেঁচে থাকবেন তত বেশী সওয়াব তাঁর আমল নামায় … বিস্তারিত পড়ুন

মান্নত আদায় করার তরীকা

আল্লাহ পাক হযরত ইদ্রীস (আঃ)কে আসমানের কক্ষপথ এবং এদের গঠন প্রাণালী আর তারকারাজীর একত্রিত, পৃথক হওয়ার এবং একে অপরকে আকর্ষণ ও বিকর্ষণ করার রহস্য সম্পর্কে জ্ঞান দান করেছিলেন। হযরত ইদ্রীস (আঃ) এ জ্ঞানের দ্বারা মান্নত ও কুরবাণী আদায় করার কার্য পরিচালনা ও নিয়ন্ত্রণ করতেন। আল্লাহ পাকের যে সকল বস্তু তাদের কাছে অধিক গুরুত্ব বহন করত … বিস্তারিত পড়ুন

যমীনের উপর খিলাফত

আল্লাহ পাকের আহকামের প্রচার ব্যতীত হযরত ইদ্রীস (আঃ) তৎকালীন লোকদেরকে শহরী জীবন যাপনের পন্থার প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করেছিলেন। এ উদ্দেশ্যে তিনি বিভিন্ন সম্প্রদায় ও এলাকা হতে শিস্য সংগ্রহ করেন। তাদেরকে শহরী জীবন ব্যবস্থা এবং এর বিধান ও নিয়ম পদ্ধতি শিক্ষা দেন। শিস্যগণ তাঁর সংশ্রবে থেকে পূর্ণ দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা অর্জনের পর স্ব স্ব সম্প্রদায়ে ফিরে গিয়ে … বিস্তারিত পড়ুন

হযরত ইদ্রীস (আঃ) এর নবুয়ত প্রাপ্তি ও হিজরত

হযরত ইদ্রীস (আঃ) এর যখন মানুষের ভালমন্দ বুঝার বয়স হয়েছে তখন তাঁকে নবুয়ত প্রদান করেন। নবুয়ত প্রাপ্ত হওয়ার পর তিনি খারাপ লোকদেরকে হেদায়েতের পথে আসার জন্য আহ্বান জানালেন। কিন্তু দুষ্ট লোকেরা নবীর কথায় কর্ণপাত করল না। অতি অল্প সংখ্যক লোক তাঁর আহ্বানে সাড়া দিয়ে ইসলাম গ্রহন করেছিলেন। হযরত ইদ্রীস (আঃ) এ অবস্থা দেখে শেষ পর্যন্ত … বিস্তারিত পড়ুন

দুঃখিত!