সাগরতীরের পর্যটক

সমুদ্রের ধার ধরে ঘুরতে ঘুরতে কিছু পর্যটক একটা উঁচু টিলা দেখতে পেয়ে তার চূড়ায় উঠে গেল। সেই চূড়া থেকে তাকিয়ে তাদের মনে হল অনেক দূরে একটা বড় জাহাজ দেখা যাচ্ছে। খুব আশা নিয়ে তারা অপেক্ষা করতে রইল কখন সেই জাহাজ নীচের বন্দরে এসে ভিড়বে। কিন্তু হাওয়ায় ভেসে সেই দূরের জিনিস যখন কিছুটা কাছে এল তারা … বিস্তারিত পড়ুন

সমুদ্রচিল আর ডাঙ্গার চিল

এক ছিল সমুদ্রচিল। ডাঙ্গায় হাঁটার থেকে সমুদ্রে সাঁতার কাটাই তার কাছে অনেক সহজ লাগত। সাঁতার কাটতে কাটতে জল থেকে তাজা মাছ ধরে খেত সে। একদিন একটা খুব বড় মাছ গিলতে গিয়ে গলায় আটকে মারা পড়ল বেচারি। সমুদ্রের তীরে ভেসে এল তার শরীর। একটা চিল আকাশে উড়তে উড়তে দেখছিল তাকে। তার হিসাব মত এ-ও যা সে … বিস্তারিত পড়ুন

বানর আর উট-এর গল্প

জঙ্গলে পশুদের জোর আমোদ-আহ্লাদ চলছিল। এক বানর একসময় উঠে এসে চমৎকার এক নাচ দেখিয়ে দিল। দর্শক-শ্রোতারা ত মহা খুশী। তাদের তুমুল হাততালির মধ্যে বানর ফিরে গিয়ে নিজের জায়গায় বসল। বানরের এত প্রশংসা দেখে এক উটের খুব হিংসে হল। তার ইচ্ছে হল সবাই এবার বানরকে ছেড়ে তার দিকে তাকাক, তার সুখ্যাতি করুক। তাই সকলকে খুশী করার … বিস্তারিত পড়ুন

ইঁদুর আর হাতির গল্প

এক ইঁদুর চলেছিল বড় রাস্তা ধরে। পথে পড়ল এক বিরাট হাতি। হাতির পিঠে রাজকীয় হাওদায় আসীন তার মালিক মহামহিম স্বয়ং। আর রয়েছে মালিকের প্রিয় কুকুর আর বিড়াল, এবং টিয়া, আর বানর। বিশাল প্রাণীটা আর তার পরিচারকদের পিছন পিছন চলেছিল বিশাল এক জনতা – জয়ধ্বনি দিতে দিতে, গোটা পথ জুড়ে। সব দেখেশুনে ইঁদুর রেগে আগুন। ভীষণ … বিস্তারিত পড়ুন

বাঁশি বাজানো জেলে

এক জেলে খুব ভালো বাঁশী বাজাত। একদিন সে মাছ ধরতে যাওয়ার সময় জাল-এর পাশাপাশি তার বাঁশীটাও সঙ্গে নিয়ে নিল। তারপর জলের উপর ঝুঁকে আসা এক পাথরের নীচে সে বিছিয়ে রাখল তার জাল আর, পাথরের উপর বসে বাজাতে লাগল বাঁশী, কত রকমের কত যে তানে! মনে আশা, বাঁশীর মধুর সুরে মুগ্ধ হয়ে মাছেরা নিজে থেকে নাচতে … বিস্তারিত পড়ুন

একটি পূণ্যের প্রতিদান

ভারতবর্ষের এক দরিদ্র ছেলে রাতের বেলা কোরআন পড়ছিল। হঠাৎ তেল শেষ হয়ে বাতিটা নিভে যাওয়ায় ছেলেটি মনের দুঃখে কাঁদতে কাঁদতে বলতে লাগলো, ‘হে আল্লাহ, আমায় এত গরীব করে কেনো দুনিয়াতে পাঠালে? তেল কিনে কোরআন পাঠ করার সামর্থও যে আমার নাই’। তখন ঐ ছেলেটির কান্না শুনে এক যুবক তার দরজায় ঘা মারলো। ছেলেটি দরজা খোলার পর তাকে … বিস্তারিত পড়ুন

কে বেশি পাপী?

একদিন এক মহিলা হযরত মূসা (আঃ) এর কাছে এসে বললো, আমি এক জঘন্য মহাপাপ করে ফেলছি। তাই দয়া করে আপনি আল্লাহর কাছে দু’আ করেন যেন তিনি আমাকে ক্ষমা করে দেন। তখন হযরত মূসা (আঃ) বললেন, তুমি কি করছো? মহিলাটি বললো আমি যিনা করছি এবং পরে এর ফলে যে সন্তান জন্মেছিলো তাকেও হত্যা করছি।  হযরত মূসা (আঃ) বললেন, … বিস্তারিত পড়ুন

সঠিক পথ প্রদর্শনের মালিক

বাগদাদ শহরের এক মসজিদের ইমামের স্ত্রী ছিল অত্যন্ত সুন্দরী, রূপসী এবং সুনয়না। স্থানীয় এক মাস্তান যুবক হঠাৎ একদিন ইমাম সাহেবের স্ত্রীকে দেখে তার প্রতি ভীষণ আসক্ত হয়ে পড়ে এবং এরপর রীতিমত তাকে বিরক্ত করতে থাকে। একদিন ইমাম সাহেবের বাড়িতে প্রবেশ করে যুবক বলল- হে সুন্দরী মহিলা, আমি ইতিমধ্যে তোমার প্রতি খুবই দুর্বল হয়ে পড়েছি। তাই … বিস্তারিত পড়ুন

ক্ষমার অপূর্ব নিদর্শন

আবু হুরায়রা (রা:) হ’তে বর্ণিত তিনি বলেন, একবার রাসূল (সাঃ) নাজদের দিকে কিছু অশ্বারোহী (সৈন্য) পাঠালেন। তারা বনী হানীফা গোত্রের জনৈক ব্যক্তিকে ধরে আনল। তার নাম ছুমামাহ বিন উছাল। সে ইয়ামামাবাসীদের সরদার। তারা তাকে মসজিদে নববীর একটি খুঁটির সাথে বেঁধে রাখল। রাসূল (সাঃ) তার কাছে আসলেন এবং তাকে জিজ্ঞেস করলেন, ‘ওহে ছুমামাহ! তুমি কি মনে … বিস্তারিত পড়ুন

সৌভাগ্যবান এক রাসুলের (সা) কাতিব

মহান রব যাকে পছন্দ করেন, তাঁকেই তাঁর নিয়ামত ও বরকতে অভিষিক্ত করেন। পেয়ে যান তিনি আল্লাহর পক্ষ থেকে সৌভাগ্যের এক বিরল নজরানা। তেমনি এক সাহাবী হযরত আবদুল্লাহ ইবন আল-আরকাম (রা)। আবদুল্লাহ (রা) রাসূলুল্লাহর (সা) একান্ত কাছের, একান্ত আপন সাহাবী হওয়ার সৌভাগ্য অর্জন করেন। মক্কা বিজয়ের বছরে তিনি ইসলাম গ্রহণ এবং রাসূলুল্লাহর (সা) লেখক বা কাতিব … বিস্তারিত পড়ুন

দুঃখিত!